Skip to main content

Featured

ভিড় নয়, মানুষ এর মূল্য মানুষ এর সম্পর্কে তাই অল্প হোক কিন্তু প্রকৃত মানুষ হোক তারা।

এখন সমাজের বেশিরভাগ পরিবারগুলোকে আমার পরিবার বলে মনে হয় না,সুস্থ পরিবার ৮০%আছে কিনা সেটাই সন্দেহ। মনে হয় যেন সবার শুধু পরিবার বৃদ্বি হচ্ছে আত্মীয় না। কারণ অনেক পরিবারের ভিডে আত্মীয়স্বজন গুলো শুধু সংখ্যার হিসেব করতে গেলে অনেক বলে মনে হচ্ছে কিন্তু মন ও হৃদয়ের দিক থেকে একেবারে মায়া ও ভালোবাসা নাই বললেই হয়। মনের দুঃখ বলার মত কোন আপনজনই কারো হয় না, আপনজন হয় শুধু তাদের প্রয়োজনে, স্বার্থ ছাড়া কেউ একটা চকলেটও খাওয়াইতে চায় না, বিপদে পাশে দাঁড়ানোর মত কোন আত্মীয় থাকে না, এমনকি আপনি নিজেও যদি তাদেরকে নিঃস্বার্থভাবে করে থাকেন তবুও অনেক সময় আপনার বিপদে তাদেরকে পাবেন না। আপনার চারপাশে এত মানুষ, এত এতো পরিচিত মুখ, এত স্বজন ও আপজন.  তাও আপনার বিপদে যদি কিছু প্রয়োজন হয় তাহলে সেটা পাবেন ও পরিচিতদের থেকে অর্থাৎ যারা আপনার সম্পর্কিত কোন আত্মীয়-স্বজন না।  অথচ আত্মীয়-স্বজনের সম্পর্কটা হওয়ার কথা ছিল এমন যে, আপনার বিপদে তাদেরকে পাশে পাওয়া, আপনার কষ্টে তারা কষ্ট, আপনার জীবনটা সহজ করার জন্য তাদের সহায়তা পাওয়া। অথচ এমন পরিবারগুলো এখন দেখাই যায় না খুব অল্প সল্প ছাড়া.., মানুষ মানুষের সাথে...

পর্দার বিষয়ে ভুল মন্তব্য করা



বর্তমানে আমাদের মনগড়া কিছু কথা সে বিষয়ে আমাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

 পর্দার ব্যাপারে বর্তমানে অনেকের ভুল ধারণা রয়েছে,, তারা মনে করে ছোট বাচ্চাদের পর্দা করতে হয় না প্রাপ্ত বয়স্ক এবং বালিকা ওর সাথে এটা সীমাবদ্ধ না!!! 

তারা পর্দার বিষয়টাকে নিজের মত করে চিন্তা করে নেই। এটা মোটেও ঠিক না  কারণ প্রাপ্তবয়স্ক বা বালেক হওয়ার পর থেকেই পর্দা করতে হবে,,

আর প্রাপ্ত বয়স্ক/বালেগ হওয়ার পূর্বেই যদি কোনো ছেলের নারী-পুরুষ সম্পর্কের বিষয়ে বোঝার বয়স হয়ে যায় তখন থেকে ও  পর্দা করা প্রয়োজন।

 আর সে জায়গায় আমরা কিভাবে চিন্তা করি যে বালক হওয়ার পরও তার থেকে পর্দা না করার "!!"

 আর একজন মেয়েদের পর্দার বয়স শুরু হয় তার শরীরে মেয়েলী বৈশিষ্ট্য প্রকাশ হওয়ার সময় থেকেই। যখন তাকে দেখলে কোনো পুরুষ আকর্ষণ অনুভব করে। যদিও তার হায়েজ না হয়।

বালেগ হওয়ার আলামত প্রকাশ পাক বা না পাক।

পিতা-মাতার কর্তব্য হল এমন বয়সী ছেলেমেয়েদের পর্দার ব্যাপারে সচেতন থাকা।

 বিশেষ করে মায়েদের  তার মেয়ের এসব বিষয় খেয়াল রাখা খুব দরকার। আমার বাবাদের খেয়াল রাখার প্রয়োজন তার ছেলের বিষয়ে। 

কারণ মা যখন বাসায় থাকবে বাসার মেয়ে বিষয়গুলো খেয়াল   রাখা তার জন্য সহজ হবে। বাবা তার ছেলের বিষয়গুলো খেয়াল রাখা তার জন্য সহজ কারণ ছেলেরা সাধারণত বেশিরভাগ সময় বাহিরে কাটাই।

 আর পর্দার বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে গেলে আগে পরিবারের মধ্যে পর্দা করার ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে, তাহলে বাঁচারাও খুব সহজে এটা মেনে নিবে।

 আল্লাহ আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক এবং মানার।

আমীন।

Comments