Skip to main content

Featured

স্বামীর মৃত্যু পরে কিংবা তালাক এর পরে নারীরা ইদ্দত পালন এর বেপারে পরিপূর্ণ শদ্ধ আছেন তো..!

 ইসলামের মধ্যে কোন ব্যক্তি যখন ইসলাম গ্রহণ করে তখন তার উপরে কিছু বিধান হয় ফরজ. আবার কিছু বিধান হয় ওয়াজিব ও সুন্নাত আবার কিছু থাকে শুধু নফল।  তদ্রূপ কোন মহিলার স্বামী ইন্তেকাল করলেন তার উপরে ইজ্জত পালন করা ওয়াজিব হয়ে যায়। এই ইজ্জত পালন করাটাকে অনেকে মানতেও চাই না আর অনেকে ভালো করে জানেও না।  আবার অনেকে জানে সে জেনেও এই বিষয়টাকে এড়িয়ে চলে অজুহাত এ। অথচ , স্বামীর মৃত্যুর পর বা তালাকপ্রাপ্ত মহিলাদের জন্য ইদ্দত পালন করা ওয়াজিব, যা একটি ফরজ বা বাধ্যতামূলক কাজ এই সময়কালে মহিলাদের কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হয়, বিধবার ইদ্দত হলো স্বামীর মৃত্যুর পর চার মাস দশ দিন।  এই সময়ে তাকে সাধারণত স্বামীর বাড়িতেই থাকতে হয় এবং প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া উচিত নয়।  এই সময়ে বিধবাদেরকে সাজসজ্জা, অলঙ্কার বা বিশেষ সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে নিজে বিরত থাকতে হবে ।  আর যদি কোনো বিধবা গর্ভবতী হন, তবে তার ইদ্দত বাচ্চা জন্ম গ্রহণ পর্যন্ত।  আর যদি কোন মহিলা তালাকপ্রাপ্ত হয় তাহলেও তার ইজ্জত পালনের করতে হবে। মহিলাদের জন্য ইদ্দত পালনের নিয়ম :--- মূলত তিনটি বিষয়ের উপর...

তারিখ ১৭-৩-২০২৫

সময় :রাত ১. ৪৪ 


রমজান আসবে রমজান আসবে বলতে বলতে রমজান অলরেডি চলেই যাচ্ছে ১৫ টা রোজা যখন চলে যায় তখন আর থাকে কয়টা???

 অর্ধেক সময় তো চলে গেছে আমাদের মাঝখান থেকে অর্থাৎ বারোটা মাসের মধ্যে একটা মাস  ছিল আমাদের জন্য রহমতের মাস যেটা বাকি ১১ টা মাসের মধ্যে উত্তম। 


 যে মাসের কথা আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেছেন, এবং নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রতিশ্রুতি আমাদেরকে জানিয়েছেন।

 আর বর্তমানে আমরা সেই রহমত পূর্ণ মাসে অবস্থান করছি, যদিও এই মাসটার যতটা আমলের মধ্যে কাটানোর কথা ছিল ততটা আমলে কাটাতে পারছি না, অনেকের হয়ে গাফেলতের কারণে বা ব্যস্ততার কারণে, বা অজুহাতের কারণে ১১ মাস আলসেমিতে কাটানোর কারনে হয়তো অনেকেই এই মাসটাতে ভালো করে ইবাদত করছে না, কিন্তু ইবাদতের মাস তো আর আমাদের গাফেলতের কারণে থেকে যাবে না মাস তো শেষ হয়ে যাবে, তাই বাকি যে ১৪ বা ১৫ দিন আছে এই দিনগুলো আমাদের ভালো মতো রোজার পরিপূর্ণ সম্মান দিয়ে ইবাদাত করা এবং নিজের গুনাহকে আল্লাহ তায়ালার কাছে থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।

 কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন ধ্বংস হোক ওই ব্যক্তি যে রমজান মাস পেল অথচ নিজের গুনাহ মাফ করাতে পারল না,

 তাহলে তার থেকে হতভাগা জমিনে আর কেউ নেই।

 বর্তমানে আমাদের বেশিরভাগ সময় চলে যাচ্ছে মোবাইল দেখা ও হাতে নেওয়ার পিছনে। কারণ ফোনটা যখন হাতে নেই এখান থেকে ওখানে এটা দেখে ওটা দেখে এভাবে সময়গুলো চলে যাই খবরও হয় না, একটা কল আসলে কলটা রিসিভ করার জন্য যখন ফোনটা হাতে নিব এরপর কিভাবে যে এখানে ওখানে চলে যাই নিজে ও জানিনা।

 আর যাদের মুভি দেখার অভ্যাস আছে জানিনা তারা কিভাবে নিজেদেরকে নিয়ন্ত্রণ করে।

 আল্লাহ এ রমজানে সকলকে হেফাজত করুন, যে সমস্ত কাজ আল্লাহ তাআলা অপছন্দ করেন সে সমস্ত কাজ থেকে সকলকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন আমীন,,,

 মোবাইল ওজনের পাতলা হলেও তার ক্ষতিটা খুব মারাত্মক এবং বেশি।








Comments