Skip to main content

Featured

কারো বেপারে কখনো বদ-দোয়া না করা, বরং কারো বেপারে খারাপ লাগলে তারজন্য হেদায়েত এর দোয়া করা।

মানুষ এর মুখের বদ-দোয়া,                                            আমাদের অনেক এ আছে কথার শুধু শেষ উভয়টা করে বদ -দোয়া দিয়েই। মনে হয় যেনো বদ-দোয়া ছাড়া কথা বলা সম্ভব না। আবার আর কিছু লোক আছে যারা নিজের কোনো ভুল হলে ও অন্যকে দায় করে বদ- দোয়া শুরু করে দেয়।এমন কি নিজের সন্তানদের ও বদদোয়া দিতে তাঁদের একটু মুখে বাদে না। একবার চিন্তা ও করে না যে তারা মা - বাবা হয়ে ও কিভাবে নিজের সন্তানের বেপারে এমন অনুচিত কথা বার্তা বা এতো মারাত্মক বদ-দোয়া দিচ্ছে যেখানে বদ-দোয়ার বেপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়ালাইহি ওয়াল্লাম নিষেধ করেছেন  হজরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা নিজেদের সন্তান-সন্তুতি ওপর, নিজেদের ধন-সম্পদের ওপর বদ-দোয়া কর না। কেননা হতে পারে তোমরা আল্লাহর কাছে এমন সময়ে এমন কিছু প্রার্থনা করলে, যখন তার কাছে প্রার্থনা করলে তিনি তোমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে দেবেন।’ (মুসলিম)  কোন ব্যক্তি বলতে পারে না কোন সময়টাত...

তারিখ ১৭-৩-২০২৫

সময় :রাত ১. ৪৪ 


রমজান আসবে রমজান আসবে বলতে বলতে রমজান অলরেডি চলেই যাচ্ছে ১৫ টা রোজা যখন চলে যায় তখন আর থাকে কয়টা???

 অর্ধেক সময় তো চলে গেছে আমাদের মাঝখান থেকে অর্থাৎ বারোটা মাসের মধ্যে একটা মাস  ছিল আমাদের জন্য রহমতের মাস যেটা বাকি ১১ টা মাসের মধ্যে উত্তম। 


 যে মাসের কথা আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেছেন, এবং নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রতিশ্রুতি আমাদেরকে জানিয়েছেন।

 আর বর্তমানে আমরা সেই রহমত পূর্ণ মাসে অবস্থান করছি, যদিও এই মাসটার যতটা আমলের মধ্যে কাটানোর কথা ছিল ততটা আমলে কাটাতে পারছি না, অনেকের হয়ে গাফেলতের কারণে বা ব্যস্ততার কারণে, বা অজুহাতের কারণে ১১ মাস আলসেমিতে কাটানোর কারনে হয়তো অনেকেই এই মাসটাতে ভালো করে ইবাদত করছে না, কিন্তু ইবাদতের মাস তো আর আমাদের গাফেলতের কারণে থেকে যাবে না মাস তো শেষ হয়ে যাবে, তাই বাকি যে ১৪ বা ১৫ দিন আছে এই দিনগুলো আমাদের ভালো মতো রোজার পরিপূর্ণ সম্মান দিয়ে ইবাদাত করা এবং নিজের গুনাহকে আল্লাহ তায়ালার কাছে থেকে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া।

 কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন ধ্বংস হোক ওই ব্যক্তি যে রমজান মাস পেল অথচ নিজের গুনাহ মাফ করাতে পারল না,

 তাহলে তার থেকে হতভাগা জমিনে আর কেউ নেই।

 বর্তমানে আমাদের বেশিরভাগ সময় চলে যাচ্ছে মোবাইল দেখা ও হাতে নেওয়ার পিছনে। কারণ ফোনটা যখন হাতে নেই এখান থেকে ওখানে এটা দেখে ওটা দেখে এভাবে সময়গুলো চলে যাই খবরও হয় না, একটা কল আসলে কলটা রিসিভ করার জন্য যখন ফোনটা হাতে নিব এরপর কিভাবে যে এখানে ওখানে চলে যাই নিজে ও জানিনা।

 আর যাদের মুভি দেখার অভ্যাস আছে জানিনা তারা কিভাবে নিজেদেরকে নিয়ন্ত্রণ করে।

 আল্লাহ এ রমজানে সকলকে হেফাজত করুন, যে সমস্ত কাজ আল্লাহ তাআলা অপছন্দ করেন সে সমস্ত কাজ থেকে সকলকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন আমীন,,,

 মোবাইল ওজনের পাতলা হলেও তার ক্ষতিটা খুব মারাত্মক এবং বেশি।








Comments