Skip to main content

Featured

ঈদের দিনটাকে আমরা আমাদের একটা ধর্মী দিন হিসেবে ও যেভাবে উপভোগ করতে পারি.!

  যেভাবে ঈদের আনন্দ করতেন নবীজি ও সাহাবিরা আমরা নবী কারিম সা. ও তার সাহাবিদের দেখিনি। দেখিনি তাদের জীবন কেমন ছিল। তবে হাদিসে নববী পড়েছি। জীবনী পড়েছি সাহাবিদের। মুসলিমদের আনন্দের দিন ঈদের দিন। ঈদের বিষয়েও তাদের থেকে শিখেছি অনেক কিছু। এ আনন্দের দিনটি কীভাবে পালন করতে হয়। কীভাবে উদ্‌যাপন করতে হয়। আমরা গল্পে গল্পে সাহাবিদের থেকে শুনেছি নবী (সা.)-এর ঈদ কেমন ছিল। ঈদের আনন্দঘন মুহূর্ত কীভাবে কাটিয়েছেন তারা। হাদিসে নববীর দিকে তাকালে আমরা দেখি, ঈদের দিনে নবীজি সা. দিনে বের হয়ে দুই রাকাত ঈদের নামাজ আদায় করেছেন। হাদিসে নববীর দিকে তাকালে আমরা দেখি, ঈদের দিনে নবীজি সা. দিনে বের হয়ে দুই রাকাত ঈদের নামাজ আদায় করেছেন। প্রতি বছর মুসলমানদের সবচেয়ে আনন্দের দিন হলো ২ঈদের দিন ঈদুল আজহার ও ঈদুল ফিতর। বছর ঘুরে এ আনন্দ আর খুশির দিন আসে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ও সাহাবারা তাদের জীবনে দেখিয়েছেন এ দিনের গুরুত্ব কতোটা একজন মসলমানের কাছে।কীভাবে তারা ঈদ পালন করতেন, এবং কীভাবে ঈদের দিন সময় কাটাতেন। হাদিসে দিকে তাকালে আমরা আরো দেখি,  ঈদের দিনে নবীজি (সা.) দিনে বের হয়ে দুই রাকাত ঈদের নামাজ আদায় করেছেন। ...

আজকে আমাদের সেই ১৭ই রমজান। তখনকার সময় এর মতো এখন ও নির্যাতীত হচ্ছে মুসলিম,,

সময় :৫:৪৮
তারিখ :১৮-৩-২০২৫
১৭রমজান।


পুরা বিশ্বে ইসলাম ছাড়ানোর আগে এমন একটা যুগ ছিল যে তখন কাফেররা কেউ ইসলাম গ্রহণ করেছে এই কথাটাই শুনতে পারতো না, আর যদিও জানত যে তাদের গোত্রে কেউ ইসলাম গ্রহণ করেছে অর্থাৎ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর যুগে যখন কাফেরদের নেতারা জানতে পারত যে তাদের মাঝে কেউ মোহাম্মদের ধর্ম অবলম্বন করেছে, তখনই শুরু হতো তার ওপরে জুলুম নির্যাতন, আর চেষ্টা করা হতো তাকে তার আগের ধর্মে ফিরে নিয়ে আসার, আর সেটা করার জন্য যত নির্মম হতে হয় ততটাই হত কাফেররা সেই নও মুসলিমের উপর, এমনই এক কাহিনী দিয়ে শুরু করা হোক লেখাটা। 

**প্রথম এ আসি মুসলিম অর্থ কি??

মুসলমান বা মুসলিম হলো আরবি:

(مسلم-অর্থ: স্ব ইচ্ছায় আত্মসমর্পণকারী, অনুগত) আর অনুগত হলো সেই ব্যক্তি যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে,

{মুসলিম আরবি শব্দ যার বাংলা অর্থ আত্মসমর্পণকারী এবং এর  পরিভাষা হিসেবে মুসলিম ও মুসলমান দুটি শব্দই সমান ভাবে ব্যবহার হয়}..

 তবে বর্তমানে মুসলিম বলতে এক ধর্ম অবলম্বন কারী ও। ইব্রাহিমী(আ:) এর ধর্ম ইসলামের অনুসারিদের বা ইসলাম পালনকারীদের বুঝানো হয়,বা যারা ইসলামের অনুসরণ অনুকরণ করে তাদের নিজেদের জীবন পরিচালনা করেন তাঁদেকে মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়।

•• মুসলমানরা তাদের পবিত্র গ্রন্থ কুরআনকে আল্লাহর বাণী বলে মনে করে যা আমাদের প্রিয়  নবী ও রাসূল মুহাম্মদ (সা:)এর উপর অবতীর্ণ হয়েছে। 

আবার আল কুরআনের পাশাপাশি মুসলিমরা পূর্বের আসমানী কিতাব গুলিতেও বিশ্বাস করেন।যেমন তাওরাত (তোরাহ), জাবুর (শ্যামা সংগীত) এবং ইঞ্জিল (সুসমাচার)। এই পূর্বের জ্ঞানগুলি ইহুদি ধর্ম এবং খ্রিস্টান ধর্মের সাথেও সম্পর্কিত, যা মুসলিমরা ইসলামের পূর্ববর্তী সংস্করণ বা তাদের উপরে অবতীর্ণ কিতার হিসেবে বিবেচনা করে। 

আর সকল মুসলমানরা ঐতিহ্যবাহী বিবরণীতে বর্ণিত মুহাম্মদের শিক্ষা (সুন্নাহ) ও হাদিস অনুসরণ করে।

 এবার আসি বর্বরতার যুগের আলোচনায়!!

 প্রত্যেকটা নবী-রাসূলই তাদের ধর্মকে সকলের সামনে উপস্থিত করার সময় বা নিজের ধর্মকে পরিচালিত করতে গিয়ে অনেক নির্যাতনে শিকার হয়েছে, সাথে যারা নবী রাসূলদের কথা মেনে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে মুসলমান হয়েছিল সকলেই নির্যাতিত হয়েছিল তখন, যেমন হচ্ছে বর্তমানে বিভিন্ন রাস্টে মধ্যে মুসলমানরা। রমজানে রোজা রেখেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারছে না অনেক রাষ্ট্রের মুসলমানরা-পারছে না ভালো করে ইফতার বা সেহরি করতে, আজ দেখলাম ভারতে মুসলমানরা নিজেদের ভিটা বাড়ি পর্যন্ত ছেড়ে  দিন পার করতে হচ্ছে রাস্তায়! প্রত্যেকটা ধর্মাবলম্বী শান্তিতে থাকলেও ভালো নাই আজ মুসলমানরা।

••তখনকার সময় যখন রাসুল (সা.)কে যারাই অনুসরণ করতো,তাদের সবার প্রতি প্রকাশ্য শত্রুতা প্রদর্শন করতে লাগল, যেসব গোত্রে মুসলমান ছিলো,তাদের তারা আক্রমণ করেছে, তাদের বন্দী করে, তাদের যেতে দেয়নি, পানি দেয়নি, তাদের মক্কায় তীব্র গরমে উদাম করে রেখে দিয়েছে। উদ্দেশ্য, যাতে তারা তাদের ধর্ম বর্জন করে। অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে অনেকে হাল ছেড়ে দিয়েছে। আবার অনেকে তাদের প্রতিহত করেছে, আল্লাহ্‌র আশ্রয়ে থেকে।

••বিলাল, যাঁকে পরে আবু বকর মুক্ত করেছিলেন, তখন বনু জুমাহর মালিকানায় ছিলেন। জন্মগতভাবে দাস। তিনি ছিলেন একজন বিশ্বস্ত মুসলমান। মনেপ্রাণে খাঁটি মানুষ। তাঁর বাবা ছিলেন রিবাহ আর মা হামামা। উমাইয়া ইবনে খালাফ ইবনে ওয়াহাব ইবনে মুজায়ফা ইবনে জুমাহ তাঁকে দিনের প্রখরতম সময়ে বের করে নিয়ে এসে খোলা মাঠে চিৎ করে শুইয়ে দিত, বুকের ওপর চাপিয়ে দিত ভারী এক বিশাল পাথর। তাঁকে সে বলত, ‘হয় এখানে এইভাবে তুমি মরবে আর না হয় মুহাম্মদকে ছাড়বে এবং আল-লাত ও আল-উজ্জাকে পূজা করবে। এমনই অত্যাচার সহ্য করতে করতে বিলাল বললেন, ‘আহাদ, আহাদ—এক, এক।

পরবর্তী সময়ে আবু বকর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু তাকে মুক্তি করেছিলেন।

••প্রাক ইসলামিক যুগে নব্য মুসলমানগণ প্রায়শই মক্কার মুর্তিপূজারীদের হাতে নিপীড়িত হতো। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের কারণে কয়েকজনকে হত্যা করা হয়।আমাদের সপ্তম ইসলাম গ্রহণকারী সুমাইয়া বিনতে কাব্বাবকে প্রথমে আমর ইবনে হিশাম মারাত্মকভাবে নির্যাতন করে,এবং শেষ পর্যন্ত সুমাইয়া মৃত্যুমুখে পতিত হন।


 ** এবার আসি ক্রুসেড এর আলোচনায়, 

 ক্রুসেড শুরু হয় প্রথমে ১০৯৫ সালে। পোপ আরবান  দ্বৈত উদ্দেশ্যে এই ক্রুসেড শুরু করেন, ঐশ্বরিক শহর জেরুজালেমকে মুসলমানদের কাছে থেকে দখল করা এবং এ পবিত্র ভূমিতে খ্রিস্টান শাসন প্রতিষ্ঠা করা।


দেশের বৃহত্তম ধর্মীয়-সংখ্যালঘু হওয়া সত্ত্বেও, ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়গুলো প্রায়শই হিন্দু-জাতীয়তাবাদীদের দ্বারা সহিংস আক্রমণ ও হামলার শিকার হয়েছে। অতীতে, এই আক্রমণগুলো সাম্প্রদায়িক সহিংসতা হিসেবে বিবেচিত ছিল এবং হিন্দু ও মুসলিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব হিসাবে চিহ্নিত হয়েছিল। তবে, বাবরি মসজিদ ভেঙে দেওয়ার পরে হিন্দু-জাতীয়তাবাদের উত্থানের সাথে সাথে আক্রমণগুলো আরও নিয়মতান্ত্রিক হয়ে উঠেছে,রাষ্ট্র-অনুমোদিত কার্যক্রমের আকার নিয়েছে। ১৯৫০ সাল থেকে শুরু হওয়ার পর ১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৮২ সালের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনাবলীতে হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় প্রায় ১০০০০ মুসলিম নিহত হয়।


**স্বাধীন ভারতে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যে নির্যাতন,

সিপাহি বিদ্রোহ বা সৈনিক বিদ্রোহ ১৮৫৭ সালের ১০ মে অধুনা পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুরে শুরু হওয়া ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেনাবাহিনীর সিপাহিদের বিরুদ্ধে একটি বিদ্রোহ।

•• ক্রমশ এই বিদ্রোহ গোটা উত্তর ও মধ্য ভারতে (অধুনা উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও দিল্লি অঞ্চল ) ছড়িয়ে পড়েছিল. এই সব অঞ্চলে বিদ্রোহীদের দমন করতে কোম্পানিকে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়,সিপাহি বিদ্রোহকে ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধ, মহাবিদ্রোহ, ভারতীয় বিদ্রোহ।

 ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহ ও ১৮৫৮ সালের গণ-অভ্যুত্থান নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। এই বিদ্রোহ দমন করা হয় নির্মমভাবে। বহু নিরপরাধ নরনারী, শিশু বৃদ্ধদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়।

••দেশের বৃহত্তম ধর্মীয়-সংখ্যালঘু হওয়া সত্ত্বেও, ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়গুলো প্রায়শই হিন্দু-জাতীয়তাবাদীদের দ্বারা সহিংস আক্রমণ ও হামলার শিকার হয়েছে। অতীতে, এই আক্রমণগুলো সাম্প্রদায়িক সহিংসতা হিসেবে বিবেচিত ছিল এবং হিন্দু ও মুসলিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব হিসাবে চিহ্নিত হয়েছিল। তবে, বাবরি মসজিদ ভেঙে দেওয়ার পরে হিন্দু-জাতীয়তাবাদের উত্থানের সাথে সাথে আক্রমণগুলো আরও নিয়মতান্ত্রিক হয়ে উঠেছে।

রাষ্ট্র-অনুমোদিত কার্যক্রমের আকার নিয়েছে। 

 ১৯৫০ সাল থেকে শুরু হওয়ার পর ১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৮২ সালের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনাবলীতে হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় প্রায় ১০০০০ মুসলিম নিহত হয়।

 বর্তমানেও  সেই একি নির্যাতনের শিকার হচ্ছে মুসলমানরা,ছোট যে কোন ইসু নিয়ে বা কোনো ইস্যু (কারণ )ছাড়াই নির্যাতিত হচ্ছে মুসলমানরা ভারতে।এমন কি নিজের বিটা বাড়িও ছাড়াতে হচ্ছে।

***মুসলিমরা সংগঠিত নয়।  তবুও কেনো হয় নির্যাতিত? তার কারণ হিসেবে এটা ও বলা যাই যে,ধনীও ক্ষমতাবান মুসলিম দেশগুলো স্বার্থের কারণে ইহুদীদের সাথে হাত মেলায়। মুসলিম দেশগুলোর পাশে দাঁড়ায় না। এটিও মুসলিমদের নির্যাতিত হওয়ার একটা কারণ।

••যদি আমরা আগের কেনো ইতিহাস খেয়াল করি তখন দেখতে পাই, হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর অভ্যাস ছিলো কোনো না কোনো মেহমানকে সাথে নিয়ে খাওয়া। একদিন তিনি অনেকক্ষণ অপেক্ষার পরও কোন মেহমান না পেয়ে একজন বৃদ্ধ ভিক্ষুককে নিয়ে খেতে বসলেন। ইব্রাহীম (আঃ) বিসমিল্লাহ্‌ তথা আল্লাহর নামে খাবার মুখে তুললেন; কিন্তু ভিক্ষুক বিসমিল্লাহ্‌ না বলেই খাওয়া শুরু করল। ইব্রাহীম (আঃ) ভিক্ষুককে প্রশ্ন করলেন, "আপনি আল্লাহর নাম না নিয়েই খাওয়া আরম্ভ কেন করলেন?"

ভিক্ষুক বলল, "আমি বাপু আল্লাহ্‌-তে বিশ্বাসী নই। পেলে খাই, আর না পেলে না খেয়েই থাকি। কারো নাম নেওয়ার দরকার মনে করি না।" ইব্রাহীম (আঃ) খুব রাগান্বিত হয়ে বললেন, "হে অকৃতজ্ঞ বান্দা! তুমি এখান থেকে চলে যাও। আমার এই খাবার তোমার মত নাফরমান ব্যক্তির জন্য নয়।" বৃদ্ধ ভিক্ষুকটি তখন মন খারাপ করে না খেয়েই সেখান হতে চলে গেলেন। সাথে সাথে আল্লাহর পক্ষ হতে ওহী আসলো যে, "হে ইব্রাহীম! আমি এই ভিক্ষুককে দীর্ঘ ৮০ বছর যাবৎ আহার করিয়ে আসছি। আমি কখনোই অভিযোগ করি নাই, কারণ সে আমারই বান্দা। আর তুমি তাকে এক বেলা খাওয়াইতে রাজি হলে না!" ইব্রাহীম (আঃ) তখন তাঁর ভুল বুঝতে পারলেন, এবং ভিক্ষুককে খুঁজতে লাগলেন, কিন্তু তাকে আর পেলেন না। অতঃপর তিনি অনুতপ্ত হলেন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইলেন।

মুসলিমদের স্বভাব এমনই  যদিও কিছু কিছু মুসলমান এখন নিজেদের স্বভাব ভুলে গিয়ে অন্যদের স্বভাব গ্রহণ করে নিচ্ছে  ভুলে  যাচ্ছে নিজেদের ইতিহাস ও সংস্কার। এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই, ঠিক যেমন এক হাত কেটে গেলে পুরা শরীলে তার ব্যথা অনুভব করে,মুসলিমের সভাব তেমন হওয়ার কথা,


 কিন্তু বর্তমানে তার উল্টাটা দেখা যাচ্ছে, আমাদের কিছু ভাই কিছু জায়গায় কষ্টে আছে আর আমরা সুখে বুক বিলাসিকতায় ব্যস্ত হয়ে আছি।

এটা তো আমাদের মুসলমানদের স্বভাব হতে পারে না, যে সমস্ত স্থানে মুসলমানরা কষ্টে আছে তাদের পাশে প্রত্যেকেরই দাঁড়ানো উচিত।


***উহুদ তো প্রতিটা সময়ই, 

জমিনের বুকে তো বদরও ছিলো, 

আরো ছিলো তাবুক,ছিলো খ্বয়বর,

তপ্ত মরুর প্রান্তর সে বিজয়ে ভিজিয়ে দাও,

হে হৃদয়ের মালিক,

আবার একটা তাবুক দাও,

যে তাবুক এর তলোয়ার-

আবদুল্লাহ হতে রাওয়াহা হতে জফর হতে,

খালিদ এর হাতে এসেছিলো,

সে তলোয়ার দাও,

হে হৃদয়ের মালিক,

আবার একটা খ্বয়বর দাও,

যা দুর্গ বিজয়ে ছিলো উচ্চ শীরে,

যে প্রাচীরের এক পাশে ছিলো তাগুত,

আরেক পাশে ছিলো তাওহীদ,

হে হৃদয়ের মালিক,

এ হ্নদয়ে না হয় বদরই দাও,

অজস্র ফেরেশতা ধারা, 

অলৌকিক ভাবে, 

জমিনের ধরন,বালু আর পাথর ছিলো

 বলেই তো তুমি ঘোরার গতি দিয়েছিলে,

আবার ফিরে আসুক সে ঘোরার নলের নৃত্য, 

আবার আসুক সে বিজয়ের উল্লাস,

হে হৃদয়ের মালিক,

আমি হাসতে চাই,

ঠিক বদরের মত,

সে অলৌকিক বিজয় চাই,

একটা বদর দাও আবার জমিনে,

জীবনের শুরুটা করে দাও ইয়াওমুল ফুরকান এর মত। 



আজকে সেই ১৭ রমজানের বিনিময়ে হেঁ আল্লাহ আপনি সকালেকে ক্ষমা করে দেন ও  গাঁজার ও যে সমস্ত মুসলিমদের উপর নির্যাতন চলছে সকলকে আপনি হেফাজত করেন।

আমীন......


Comments