Featured
- Get link
- X
- Other Apps
বর্তমান শিক্ষিত নারী হয়ে ওঠেছে ভয়ঙ্কর আগামী প্রজন্ম জন্য..!
নারী ও নারীদের মন হলো নরম প্রজাপতি মতো তাদের সাথে আপনি যত ভালো ও কোমল ব্যবহার করবেন তার থেকে জীবন ভালো কোমল ব্যবহার আপনি পাবেন।
নারী জাতি হ’ল মহান আল্লাহ তায়ালার এক বিশেষ নে‘মত। পৃথিবীতে হাজারো ধর্ম থাকা শর্তেও আল্লাহ তায়ালার কাছে মননীয় একটাই ধর্ম সেটা হলো ইসলাম, আর ইসলামেই নারীকে সেই মর্যাদা দিয়েছেন। নারী মা হিসেবে যেমন সম্মানিত, বোন হিসেবেও তেমন সম্মানিত, এবং স্ত্রী হিসেবেও তেমন সম্মানিত।
আল্লাহ তা‘আলা নারীকে পুরুষের জীবন সঙ্গিনী হিসাবে এবং দুনিয়ার জীবনকে আরো সুন্দর করে গুছিয়ে পরিচালনা করার জন্য একে অন্যের সহযোগী হিসেবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন।
আল্লাহ তা‘আলা পুরুষদের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, هُنَّ لِبَاسٌ لَّكُمْ وَأَنْتُمْ لِبَاسٌ لَّهُنَّ ‘তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক’ (বাক্বারাহ ১৮৭)।
এর থেকে আর কি বেশি মর্যাদা হতে পারে? যেখানে আল্লাহতালা স্ত্রীকে স্বামীর পোশাক এবং স্বামীকে স্ত্রীর পোশাক হিসেবে মর্যাদার অধিকারী করেছেন।
একজন মানুষকে সুস্থ এবং পরিপূর্ণ মানুষ ততক্ষণ বলা হয় না যতক্ষণ না সে তার পোশাকে ঠিক না করে,অর্থাৎ কোনো ব্যক্তির গায়ের পোশাক ঠিক না থাকলে সে হয়ে যাই সমাজ বা পুরা জাতির কাছের পাগল।
তাই একজন মুসলিম নারী সে কখনো তার স্বামী বা তার ভাইয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারবে না, হয় সহযোগী না হয় তার শক্তি এই দুটি শব্দের মধ্যেই থাকবে নারীর অস্তিত্ব.!সে নারী যতো বড় ক্ষমতা শীলই হোক না কেনো।
ইসলাম দিয়েছে নারীকে মর্যাদার ও সম্মানের দিক থেকে ভিন্ন করে, নারী যদি হয় মা তাহলে সে মা-ই থাকবে কখনো বাবা হতে পারবেনা।
যখন নারীদের উপর জুলুম নির্যাতন হতো ছিলনা নারীদের কোন সম্মান।
নারীদেরকে পুরুষেরা দাশির মতো ব্যবহার করত, নারী ছিল ত্যাগে শান্ত আর পুরুষেরা ছিল ভোগে শান্ত .! জন্তু-জানোয়ারের মতো নারীদের উপর ও পাশবিক নির্যাতন চলতো সামান্য মানুষ হিসেবেও যতটুকু সম্মানের কথা ছিল তাতো পেতোই না জন্ত জানোয়ারের সাথে যে আচরণ করা হতো তার থেকেও খারাপ আচরণ করা হতো নারীদের উপর।
আর ইসলাম আশার পরেই নারীরা পেয়েছে তাঁদের সম্মান, দূর হয়েছে তাদের থেকে জুলুম অত্যাচার।
একজন নারীদেরকে স্ত্রী হিসেবে দেওয়া হয়েছে সর্বোচ্চ অধিকার ও মর্যাদা।
সংসারিক জীবনে নারী-পুরুষ পরস্পরের পরিপূরক। কোন একজনের একক প্রচেষ্টায় সংসার জীবন পূর্ণতা লাভ করতে পারে না।
তেমনি একক সংসারে থাকে না আল্লাহ তায়ালার কোন বিশেষ নিয়ামত বা রহমত। আবার যারা স্বামী স্ত্রী একে অপরের পরিপূরক মনে না করে মনে করে একে অন্যের প্রতিযোগী তারাও হয় না কখনো সুখী।
সুখী হতে গেলে অনেক টাকা পয়সা বা অনেক বেশি শিক্ষিত বা অনেক বড় অট্টালিকার প্রয়োজন হয় না, প্রয়োজন হয় তাদের মধ্যে দ্বীনিএর শিক্ষাটা থাকা।
যে শিক্ষায় পুরুষকে বলা হয় ঘরের কর্তা, আর নারীকে বলা হয় ঘরের রানী।
আল্লাহ তা‘আলা নারী-পুরুষ উভয়কেই সম্মান দিয়েছেন।
পুরুষের থেকে নারীকে কোনো দিকে ভিন্ন করে দেখেনি, বরং যুগের পর যুগ ধরে যে নারীরা ছিলো অবহেলিত সে নারীকে সমাজের মধ্যে পুরুষের সমমর্যাদা এবং কোন কোন ক্ষেত্রে তার চেয়ে ও অধিক পরিমাণ সম্মান ও মর্যাদা দান করেছেন,
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন,
وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِيْ عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوْفِ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ‘স্ত্রীদেরও পুরুষদের উপর ন্যায় সঙ্গত অধিকার রয়েছে। আর নারীদের উপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে’
(বাক্বারাহ ২২৮)।
ওপর দিকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম চরিত্রের অধিকারী, যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম। আর আমি তোমাদের মধ্যে নিজ স্ত্রীদের কাছে উত্তম’।
অন্য আরেক আয়াতে আল্লাহ তাঁয়ালা বলেন :-
يَا أَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُواْ رَبَّكُمُ الَّذِيْ خَلَقَكُم مِّن نَّفْسٍ وَاحِدَةٍ وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَبَثَّ مِنْهُمَا رِجَالاً كَثِيْراً وَنِسَاءَ وَاتَّقُواْ اللّهَ الَّذِيْ تَسَاءَلُوْنَ بِهِ وَالأَرْحَامَ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلَيْكُمْ رَقِيْباً-
‘হে মানব সকল! তোমরা তোমাদের স্বীয় প্রতিপালককে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে একই আত্মা (আদম) হ’তে সৃষ্টি করেছেন এবং ঐ আত্মা হ’তে তাঁর জোড়া (হাওয়া)-কে সৃষ্টি করেছেন এবং এতদুভয় হ’তে বহু নর ও নারী বিস্তার করেছেন। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা পরস্পরের নিকট (স্বীয় হকের) দাবী করে থাক এবং আত্মীয়তা (এর হক বিনষ্ট করা) হ’তেও ভয় কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের সকলের খবর রাখেন’ (নিসা ১)
নেপোলিয়ন বোনাপার্ট একটা কথা বলেছিলো যে আমাকে একটা শিক্ষিত মা দাও আমি তোমাদেরকে একটা শিক্ষিত জাতি দিব।
বর্তমানে নারীরা বেশিরভাগ শিক্ষিত মা হচ্ছে ঠিকই আবার শিক্ষিত জাতি ও উপর দিচ্ছে কিন্তু পারছে না নিজের বাচ্চার মা হতে.!
বেশি শিক্ষিত হয়ে সে তার চেয়ে না নিজেকে ঘরে আবদ্ধ রাখতে, কারণ তার মনে হচ্ছে যদি নিজেকে আবদ্ধই রাখতে হয় তাহলে এত শিক্ষার কি লাভ ছিল.!
আসলে শিক্ষাটা কি শুধু বাহিরের চলাফেরার জন্য তাহলে কি এই শিক্ষা তার ঘরে কোন ফায়দা দেয়না..?
অনেক সময় তো এমনও হয় যে নারী তার শিক্ষার বড়ত্ব দেখায় তার স্বামীর সাথে (নাউজুবিল্লাহ..) যেখানে আল্লাহ তায়ালা নিজেই বলে দিয়েছেন যে পুরুষকে শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে নারীর উপর., তাহলে নারী কেন এটা মানতে পারতেছে না সে কেন তার স্বামীকে নিচু করার প্রতিযোগিতায় নামছে।
এই নিচু করা আর অহংকারের কারণে কত শিক্ষিত নারীকে যে দেখলাম সংসার ছাড়া হতে, আবার কত নারীকে দেখলাম সংসারে আছে ঠিক কিন্তু সে সংসার করেও তার মন তৃপ্তি পাচ্ছে না, তিনিও তো স্বামীর সাথে অনেক ছোটখাটো বিষয় নিয়ে ও ঝগড়া লেগিয়েই থাকে।
সে ভুলেই যায় যে তার স্বামী তার প্রতিপক্ষ না স্ত্রী হতে পারে তার স্বামীর শক্তি, স্বামীর অবর্তমানে সে তার পরিবার এবং তার সন্তানাদিরকে যতটুকু আগলে রাখতে পারে এটাই তার জন্য তার স্বামীর সত্যি হিসেবে বিবেচিত হবে।
যতটুকু শিক্ষা থাকলে একটা পরিবারকে সুন্দরভাবে পরিচালিত করা যায়, একজন মহিলার এতোটুকু শিক্ষায় যথেষ্ট, নারীকে তো আল্লাহতালা সম্মান দিয়েই দিয়েছেন।
নারীর জন্য জান্নাতে যাওয়ার রাস্তা খুবই সহজ,
এক. পাঁচ ওয়াক্ত সালাত।
দুই. রমজানের সিয়াম।
তিন. লজ্জাস্থানের হেফাজত।
চার. স্বামীর আনুগত্য।
এই চারটি আমলের বিনিময়ে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন।
(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৩; মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১৬৬১)
এই শারঈজ্ঞান যদি একজন মহিলা পালন করে তাহলে এটাই তো তার জন্য একমাত্র হেদায়েত এর রাস্তা হতে পারে।
তবে হা দুনিয়াতে চলাফেরা করার জন্য দুনিয়াবী জ্ঞান অবশ্যই প্রয়োজন, আমি এটা বলছি না যে দুনিয়াবী জ্ঞান প্রয়োজন নেই, আমি এটা বলছি যে যে জ্ঞান এর কারণে একজন শিক্ষিত মেয়েকে এবার ও সমাজ ঘৃণা করে এমন কোন পদক্ষেপ নিতে হয় বা একা থাকতে থাকতে হয়, এমন শিক্ষা আসলে কোন মেয়ের প্রয়োজন নেই, যে শিক্ষা বাবা মাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করায় আসামির মত, পৃথিবীতে ভালোভাবে চলাফেরার জন্য আমরা যে শিক্ষা অর্জন করছি সেই শিক্ষা যদি আমাদেরকে পৃথিবীতেই অসম্মানিত করে তাহলে কি লাভ এই শিক্ষায় শিক্ষিত করে ছেলে-মেয়েকে?
শিক্ষিত মা হয়ে যদি শিক্ষিত জাতি করতে চাই তাহলে প্রথমেই আমাদের নিজেদের পরিবারগুলোকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। কোন প্রতিষ্ঠান কিংবা কোন শিক্ষক কখনো শিক্ষিত জাতি খুব সহজে তৈরি করতে পারে না যদি তাদের ফ্যামিলিগত দিক থেকে সাপোর্ট না পায়, তাই প্রথম শিক্ষাটা পারিবারিক শিক্ষা।
আর পরিবারগুলোতেই যদি মা-বাবারা নিজেদের বড়ত্ব প্রকাশ করতে থাকে ছেলেমেয়েদের সামনে, তাহলে সেই পরিবার থেকে কিভাবে ভালো সন্তানের আশা করা যায়।
নারীরা সম্মানিত এই কথাটা যেমন ঠিক তেমনি নারীদের শারীরিক গঠন ও তার জ্ঞান বুদ্ধি সব কিছুই যে পুরুষদের থেকে দুর্বল এই কথাটা ও ঠিক।
তেমনি আমরা নারী আমরা হাজারো শিক্ষিত হলেও আমরা দুর্বল। পুরুষেরা আমাদেরকে সম্মান করবে আর এটা তারা করেও । কিন্তু নারীরা যখন তাদের সমান হওয়ার চেষ্টা তখন তারা কিভাবে নারীকে সম্মান করবে? ধরুন আপনি প্রতিযোগিতায় গেছেন হতে পারে আপনার সমবয়সী কেউ থাকতে পারে আবার আপনার বয়সের থেকেও বড় কেউ থাকতে পারে সে ক্ষেত্রে যেহেতু আপনি প্রতিযোগিতায় আছেন কে বড় আর কে ছোট এগুলো তখন আপনি খেয়াল করবেন না তখন আপনার একমাত্র উদ্দেশ্য থাকবে প্রতিযোগিতায় সকলকে পিছনে ফেলে আপনি জিতার। তদ্রুপ নারী যখন পুরুষদের সমান হতে যায় হোক সেটা কোন কাজের ক্ষেত্রে বা অন্যান্য যে কোন ক্ষেত্রেই তখন তো পুরুষেরা ওই নারীকে সম্মান করতে পারবে না, আর এই সম্মানটা না করার ক্ষেত্রে কোন নারী বলতে পারবে না যে পুরুষ খারাপ।
আর এখন বর্তমানে নারীরা এই প্রতিযোগিতার পাল্লায় উঠে পড়ে লেগেছে, সন্তান পরিবার সবকিছু নষ্ট করে হলেও সে তার ক্যারিয়ারের উন্নতি চাই।
এইভাবেই বর্তমান শিক্ষিত নারী হয়ে ওঠেছে ভয়ঙ্কর আগামী প্রজন্ম জন্য..
একজন শিক্ষিত মা হয়ে যদি শিক্ষিত জাতি করতে চাই তাহলে প্রথমেই আমাদের নিজেদের পরিবারগুলোকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। কোন প্রতিষ্ঠান কিংবা কোন শিক্ষক কখনো শিক্ষিত জাতি খুব সহজে তৈরি করতে পারে না যদি তাদের ফ্যামিলিগত দিক থেকে সাপোর্ট না পায়, তাই প্রথম শিক্ষাটা পারিবারিক শিক্ষা।
মা যখন তার সন্তানকে কুরআন ও দ্বীনের আলোকিত করবে এবং তাকে দুনিয়ার আখেরাত ও ভালো খারাপ বুঝবে তখন তার সন্তান ধীরে ধীরে বড় হতে থাকবে দ্বীনি পরিবেশে ও দ্বীনি জ্ঞানের মাধ্যমে তখন সে তার ভালো কাজের মাধ্যমে শুধু একটি পরিবারের সন্তান থাকবে না সে হয় উঠবে একটি জাতির ভবিষ্যৎ পথপ্রদর্শক।
আর যদি মা নিজেই দ্বীনের জ্ঞান তো দূরের কথা একটা পরিবারকে সুন্দর করে রাখার মত ধৈর্য ও জ্ঞান দোনোটাই হারিয়ে ফেলে তাহলে সে কিভাবে তার সন্তানদেরকে সঠিক পথ দেখাতে পারবে?
আর পরিবারগুলোতেই যদি মা-বাবারা নিজেদের মধ্যে প্রত্যেকেই নিজেদের বড়ত্ব প্রকাশ করতে থাকে ছেলেমেয়েদের সামনে, তাহলে সেই পরিবার থেকে কিভাবে ভালো সন্তানের আশা করা যায়।
আধুনিক শিক্ষার নামে আমাদের মধ্যে যে বিভ্রান্তি দিন দিন ছড়িয়ে পড়েছে, তাতে নারী তার প্রকৃত অবস্থান ও কর্তব্য ভুলে যাচ্ছে। ভুলে যাচ্ছে কোথায় গিয়ে সেটা ডিগ্রীকে স্থানান্তর করবে, কোথায় থামতে হবে আর কোথায় তাকে দৌড়াতে হবে।সব জ্ঞান যেনো চোলে গেছে।
আমরা যদি আমমাদের ইসলামিক জ্ঞান ও ইতিহাসের দিকে খেয়াল করি বড় বড় সাহাবাদের স্ত্রী গণ ও নবী রাসুলদের স্ত্রীদের দিকে, তাহলে দেখবো হয়রত আয়েশা (রাঃ) যার কাছে ছিল হাদিসের হাজারো ভান্ডার ও দুনিয়াবী সকল জ্ঞান হয়রত ফাতিমা (রাঃ) হয়রত হাফসা (রাঃ) এঁরা সবাই কিন্তু উহারণ নারীর শ্রেষ্ঠ ও জ্ঞানীর বর্ণনার দিক থেকে। তাঁরা ছিলেন জ্ঞানী, সাহসী, ধার্মিক এবং পরিবারকেন্দ্রিক। তাঁদের শিক্ষাও ছিল, কিন্তু সেই শিক্ষা তাঁদের অহংকারী বা পরিবারবিমুখ করে তোলে নি।
আজ আমরা কিসের শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছি? যে শিক্ষা আমাদের মা-বাবার প্রতি কর্তব্য ভুলিয়ে দেয়, স্বামীর প্রতি কর্তব্য অস্বীকার করতে শেখায়, সন্তানকে সময় না দিয়ে মোবাইল দেখা শিখাই?
নারীরা সম্মানিত এই কথাটা যেমন ঠিক তেমনি নারীদের শারীরিক গঠন ও যে পুরুষদের থেকে দুর্বল এই কথাটা ও ঠিক।
তেমনি আমরা নারী আমরা হাজারো শিক্ষিত হলেও আমরা দুর্বল। পুরুষেরা আমাদেরকে সম্মান করবে আর এটা তারা করেও । কিন্তু নারীরা যখন তাদের সমান হওয়ার চেষ্টা তখন তারা কিভাবে নারীকে সম্মান করবে? ধরুন আপনি প্রতিযোগিতায় গেছেন হতে পারে আপনার সমবয়সী ও কেউ থাকতে পারে আবার আপনার বয়সের থেকেও বড় কেউ থাকতে পারে সে ক্ষেত্রে যেহেতু আপনি প্রতিযোগিতায় আছেন কে বড় আর কে ছোট এগুলো তখন আপনি খেয়াল করবেন না তখন আপনার একমাত্র উদ্দেশ্য থাকবে প্রতিযোগিতায় সকলকে পিছনে ফেলে আপনি জিতার। তদ্রুপ নারী যখন পুরুষদের সমান হতে যায় হোক সেটা কোন কাজের ক্ষেত্রে বা অন্যান্য যে কোন ক্ষেত্রেই তখন তো পুরুষেরা ওই নারীকে সম্মান করতে পারবে না, আর এই সম্মানটা না করার ক্ষেত্রে কোন নারী বলতে পারবে না যে পুরুষ খারাপ। আর এখন বর্তমানে নারীরা এই প্রতিযোগিতার পাল্লায় উঠে পড়ে লেগেছে, সন্তান পরিবার সবকিছু নষ্ট করে হলেও সে তার ক্যারিয়ারের উন্নতি চাই।
এইভাবেই বর্তমান শিক্ষিত নারী হয়ে ওঠেছে ভয়ঙ্কর আগামী প্রজন্ম জন্য..
আল্লাহ সকল নারীদেরকে হেফাজত করুক। বর্তমানে ফেতনার শেষ নেই, প্রত্যেকটা মানুষই শিক্ষিত হোক তবে তার শিক্ষা যেন তার বা তার পরিবার তার প্রজন্ম এর ধ্বংসের কারণ না হয়।
- Get link
- X
- Other Apps
Popular Posts
- Get link
- X
- Other Apps
চাঁদ রাতের গুরুত্ব ও তার গুনাগুন সম্পর্কে আলোচনা।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment