Featured
- Get link
- X
- Other Apps
সকাল সন্ধ্যার কিছু ফজিলত পূর্ণ যিকির।
*** সকাল সন্ধ্যার জিকির
••• সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস ৩ বার করে।
(সুনানুত তিরমিযী ৫/৫৬৭, নং ৩৫৭৫, সুনানু আবী দাউদ ৪/৩২১, নং ৫০৮২, সহীহুত তারগীব ১/৩৩৯)
•• ফজরের নামায শেষে তিনবার পড়বে -
سُبْحَانَ الله وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَا نَفْسِهِ، وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ »
’সুবহা-নাল্লা-হি অবিহামদিহী আদাদা খালক্বিহী, অরিদ্বা নাফসিহী, অযিনাতা আরশিহী, ওয়ামিদা-দা কালিমা-তিহ্।’
অর্থ : আল্লাহর সপ্রশংস পবিত্রতা ঘোষণা করি; তাঁর সৃষ্টির সমান সংখ্যক, তাঁর নিজ মর্জি অনুযায়ী, তাঁর আরশের ওজন বরাবর ও তাঁর বাণীসমূহের সমান সংখ্যক প্রশংসা।”
•• মুসলিমের অন্য বর্ণনায় আছে :
«سُبْحانَ الله عَدَدَ خَلْقِهِ، سُبْحَانَ الله رِضَا نَفْسِهِ، سُبْحَانَ اللهِ زِنَةَ عَرْشِهِ، سُبْحَانَ الله مِدَادَ كَلِمَاتِهِ»
’সুবহা-নাল্লা-হি আদাদা খালক্বিহ, সুবহা-নাল্লা-হি রিদ্বো নাফসিহ, সুবহা-নাল্লা-হি যিনাতা আরশিহ, সুবহা-নাল্লা-হি মিদা-দা কালিমা-তিহ।’ ( তিনবার )
•• আর তিরমিযীর বর্ণনায় আছে, (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে বললেন,) “আমি কি তোমাকে এমন বাক্যাবলী শিখিয়ে দেব না, যা তুমি বলতে থাকবে? তা হচ্ছে এই যে, (প্রত্যেক বাক্য তিনবার করে।)
«سُبْحانَ الله عَدَدَ خَلْقِهِ، ৩বার
سُبْحَانَ الله رِضَا نَفْسِهِ، ৩ বার
سُبْحَانَ اللهِ زِنَةَ عَرْشِهِ، ৩ বার
سُبْحَانَ الله مِدَادَ كَلِمَاتِهِ» ৩ বার
’সুবহা-নাল্লা-হি আদাদা খালক্বিহ, (৩ বার ) সুবহা-নাল্লা-হি রিদ্বো নাফসিহ, ( ৩ বার ) সুবহা-নাল্লা-হি যিনাতা আরশিহ, ( ৩ বার ) সুবহা-নাল্লা-হি মিদা-দা কালিমা-তিহ।’ ( ৩ বার )
(জ্ঞাতব্য যে, আল্লাহর বাণীর কোন শেষ নেই।)
[1] ( মুসলিম ২৭২৬, তিরমিযী ৩৫৫৫, নাসায়ী ১৩৫২, ইবনু মাজাহ ৩৮০৮, আহমাদ ২৬২১৮, ২৬৮৭৫ )
•• (সকাল-সন্ধ্যার যিকর: ৩ বার)
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلاَ فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
উচ্চারণঃ বিসমিল্লা-হিল লাযী লা- ইয়াদুর্রু মা‘আ ইসমিহী শাইউন ফিল আরদি ওয়া লা- ফিস সামা-ই, ওয়া হুআস সামীউল আলীম।
অর্থঃ “আল্লাহর নামে (আরম্ভ করছি), যাঁর নামের সাথে জমিনে বা আসমানে কোনো কিছুই কোনো ক্ষতি করতে পারে না।”
(সুনানুত তিরমিযী ৫/৪৬৫, নং ৩৩৮৮, সুনানু আবী দাউদ ৪/৩২৩, নং ৫০৮৮, সুনানু ইবনি মাজাহ ২/১২৭৩, নং ৩৮৬৯, মুসতাদরাক হাকিম ১/৬৯৫, মাওয়ারিদুয যামআন ৭/৩৭২-৩৭৭)
•• (সকাল-সন্ধ্যার যিকর: ৭ বার)
حَسْبِيَ اللَّهُ لاَ إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
উচ্চারণঃ হাসবিয়াল্লা-হু, লা- ইলাহা ইল্লা- হুআ, ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতু, ওয়া হুআ রাব্বুল ‘আরশিল আযীম।
অর্থ: “আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ছাড়া কোনো মা’বুদ নেই, আমি তাঁরই উপর নির্ভর করেছি, তিনি মহান আরশের প্রভু।”
(সুনানু আবী দাউদ ৪/৩২১, নং ৫০৮১, তারগীব ১/২৫৫, নাবাবী, আল-আযকার পৃ. ১২৭-১২৮, হিসনুল মুসলিম পৃ. ৬১)
•• সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার (১ বার)
اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي ، لَا إِلَه إِلاَّ أَنْتَ خَلَقْتَني وأَنَا عَبْدُكَ ، وأَنَا على عهْدِكَ ووعْدِكَ ما اسْتَطَعْتُ ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ ما صنَعْتُ ، أَبوءُ لَكَ بِنِعْمتِكَ علَيَ ، وأَبُوءُ بذَنْبي فَاغْفِرْ لي ، فَإِنَّهُ لا يغْفِرُ الذُّنُوبِ إِلاَّ أَنْتَ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা, আনতা রাব্বী, লা- ইলা-হা ইল্লা- আনতা, খালাক্বতানী, ওয়াআনা ‘আবদুকা, ওয়াআনা ‘আলা- ‘আহদিকা ওয়াওয়া‘অ্দিকা মাস তাতা‘অ্তু। আ‘ঊযু বিকা মিন শাররি মা- স্বানা‘তু, আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়্যা, ওয়াআবূউ লাকা বিযামবি। ফাগফিরলী, ফাইন্নাহু লা- ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা- আনতা।
অর্থঃ “হে আল্লাহ, আপনি আমার প্রভু, আপনি ছাড়া কোনো মা’বুদ নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনার বান্দা। আমি আপনার কাছে প্রদত্ত অঙ্গিকার ও প্রতিজ্ঞার উপরে রয়েছি যতটুকু পেরেছি। আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করি আমি যে কর্ম করেছি তার অকল্যাণ থেকে। আমি আপনার কাছে প্রত্যাবর্তন করছি আপনি আমাকে যত নিয়ামত দান করেছেন তা-সহ এবং আমি আপনার কাছে প্রত্যাবর্তন করছি আমার পাপ-সহ। অতএব, আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন, কারণ আপনি ছাড়া কেউ পাপ ক্ষমা করতে পারে না।”
(সহীহ বুখারী ৫/২৩২৩, নং ৫৯৪৭, জামিউল উসূল ৬/২৫৮)
•• দরুদ শরীফ ১০ বার
(মাজমাউয যাওয়াইদ ১০/১২০, সহীহুত তারগীব ১/৩৪৫, যাকারিয়্যা, আল-ইখবার, পৃ. ১৫৪)
•• (সকাল-সন্ধ্যার দু‘আ : ১ বার)
يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ بِرَحْمَتِكَ أَسْتَغيثُ أَصْلِحْ لِي شَأْنِيَ كُلَّهُ وَلاَ تَكِلْنِي إِلَى نَفْسِي طَرْفَةَ عَيْنٍ
উচ্চারণ : ইয়া- হাইউ ইয়া কাইঊমু, বিরাহমাতিকা আসতাগীসু, আসলিহ লী শা‘নী কুল্লাহু, ওয়া লা- তাকিলনী ইলা- নাফসী তারফাতা ‘আইন।
অর্থঃ “হে চিরঞ্জীব, হে মহারক্ষক ও অমুখাপেক্ষী তত্ত্বাবধায়ক, আপনার রহমতের ওসীলা দিয়ে ত্রাণ প্রর্থনা করছি। আপনি আমার সকল বিষয়কে সুন্দর ও সাফল্যমন্ডিত করুন। আর আমাকে একটি মুহূর্তের জন্যও, চোখের পলকের জন্যও আমার নিজের দায়িত্বে ছেড়ে দিবেন না (সর্বদা আপনার তত্ত্বাবধানে আমাকে রাখুন)।”
(মুসতাদরাক হাকিম ১/৭৩০, মাজমাউয যাওয়াইদ ১০/১১৭, সহীহুত তারগীব ১/৩৪৫)
•• সকাল-সন্ধ্যার দু‘আ : ৩ বার
اللهمّ عافني في بدني اللهم عافني في سمعي اللهم عافني في بصري لا إله إلا أنت اللهم إني أعوذ بك من الكفر والفقر اللهم إني أعوذ بك من عذاب القبر لا إله إلا أنت
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা- ‘আফিনী ফী বাদানী, আল্লাহুম্মা- ‘আফিনী ফী সাম‘য়ী, আল্লাহুম্মা-, ‘আফিনী ফী বাসারী, লা- ইলাহা ইল্লা- আনতা। আল্লাহুম্মা- ইন্নী আ‘ঊযু বিকা মিনাল কুফরি ওয়াল ফাকরি, আল্লাহুম্মা-, ইন্নী আ‘ঊযু বিকা মিন আযা-বিল কাবরি। লা- ইলা-হা ইল্লা- আনতা।
অর্থ: “হে আল্লাহ, আমার দেহে আমাকে পরিপূর্ণ সুস্থতা-নিরাপত্তা দান করুন। হে আল্লাহ, আমার শ্রবণযন্ত্রে আমাকে পরিপূর্ণ সুস্থতা- নিরাপত্তা দান করুন। হে আল্লাহ, আমার দৃষ্টি শক্তিতে আমাকে পরিপূর্ণ সুস্থতা-নিরাপত্তা দান করুন। আপনি ছাড়া কোনো মুা’বুদ নেই। হে আল্লাহ, আমি আপনার নিকট অবিশ্বাস ও দারিদ্র থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ, আমি আপনার নিকট কবরের আযাব থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।”
(সুনানু আবী দাউদ ৪/৩২৪, নং ৫০৯০, সহীহুল আদাবিল মুফরাদ লিল বুখারী, পৃ. ২৬০-২৬১, নাবাবী, আল-আযকার, পৃ. ১২৩, যাকারিয়্যা, আল-ইখবার, পৃ. ১৪০)
•• সকাল-সন্ধ্যার দু‘আ : ১ বার
أَصْبَحْنَا وَأَصْبَحَ الْمُلْكُ لِلَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ رَبِّ أَسْأَلُكَ خَيْرَ مَا فِي هَذِاِ اليَوم وَخَيْرَ مَا بَعْدَهُ وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ هَذِاِ اليَوم وَشَرِّ مَا بَعْدَهُ رَبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْكَسَلِ وَسُوءِ الْكِبَرِ رَبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابٍ فِي النَّارِ وَعَذَابٍ فِي الْقَبْرِ
উচ্চারণ: আসবা‘হনা- ওয়া আসবা‘হাল মুলকু লিল্লা-হ। আল‘হামদু লিল্লা-হ। লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু, ওয়া‘হদাহু, লা- শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল ‘হামদু, ওয়া হুআ ‘আলা- কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর। রাব্বি, আসআলুকা খাইরা মা- ফী হা-যাল ইয়াওমি, ওয়া খাইরা মা- বা‘দাহু। ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন শার্রি মা- ফী হা-যাল ইয়াওমি, ওয়া শার্রি মা- বা‘দাহু। রাব্বি, আ‘ঊযু বিকা মিনাল কাসালি, ওয়া সূইল কিবার। ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন ‘আযা-বিন ফিন্না-রি, ওয়া ‘আযা-বিন ফিল ক্বাবর।
অর্থ: “সকাল হলো, আমাদের জীবনে, আমরা ও সকল বিশ্বরাজ্যে সবকিছু আল্লাহর জন্যই দিনের মধ্যে প্রবেশ করলাম। সকল প্রশংসা আল্লাহর। আল্লাহ ছাড়া কোনো মা’বুদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোনো শরীক নেই। রাজত্ব তাঁরই এবং প্রশংসা তাঁরই। তিনি সর্বময়
ক্ষমতার অধিকারী। হে আমার প্রভু, আমি আপনার কাছে চাইছি এই দিবসের মধ্যে যত কল্যাণ ও মঙ্গল রয়েছে এবং এই দিবসের পরে যত কল্যাণ রয়েছে তা সবই। এবং আমি আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি সকল অমঙ্গল ও অকল্যাণ থেকে যা এই দিবসের মধ্যে রয়েছে এবং এই দিবসের পরে রয়েছে। হে আমার প্রভু, আমি আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি অলসতা থেকে ও বার্ধক্যের খারাপি থেকে। হে আমার প্রভু, আমি আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি জাহান্নামের শাস্তি থেকে এবং কবরের শাস্তি থেকে।”
(সহীহ মুসলিম ৪/২০৮৯, নং ২৭২৩)
•• সকাল-সন্ধ্যার দু‘আ : ১ বার
اللهم عالم الغيب والشهادة فاطر السموات والأرض رب كل شيء ومليكه أشهد ألا إله إلا أنت أعوذ بك من شر نفسي ومن شر الشيطان وشركه وأن أقترف على نفسي سواء أو أجره إلى مسلم
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা, ‘আ-লিমাল গাইবি ওয়াশ শাহা-দাতি, ফা-তিরাস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি, রাব্বা কুল্লি শাইয়িন ওয়া মালীকাহু, আশহাদু আল-লা ইলা-হা ইল্লা- আনতা, আ‘ঊযু বিকা মিন শার্রি নাফসী, ওয়া মিন শাররিশ শাইতা-নি ওয়া শিরকিহী, ওয়া আন আক্ব্তারিফা ‘আলা- নাফসী সূআন আও আজুররাহু ইলা- মুসলিম)
অর্থ: “হে আল্লাহ, গোপন (গায়েব) ও প্রকাশ্য সকল জ্ঞানের অধিকারী, আসমান ও জমিনের সৃষ্টিকর্তা, সকল কিছুর প্রভু ও মালিক, আমি সাক্ষ্য প্রদান করছি যে, আপনি ছাড়া কোনো মা’বুদ নেই। আমি আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি আমার নিজের অকল্যাণ থেকে এবং শাইতানের অকল্যাণ ও তার শির্ক থেকে। আমি আপনার আশ্রয় চাচ্ছি, আমি এমন কোনো কর্ম না করি যাতে আমার নিজের কোনো ক্ষতি বা অমঙ্গল হয়, অথবা কোনো মুসলমানের জীবনে ক্ষতি বা অমঙ্গল বয়ে আনে।”
(হাদিসটির সনদ হাসান। সুনানুত তিরমিযী ৫/৪৬৭, নং ৩৩৯২, ৫/৫৪২, নং ৩৫২৯, সহীহ ইবনু হিব্বান ৩/২৪২, মুসনাদ আহমাদ ২/১০, ১৯৬, বুখারী, খালকু আফ’আলিল ইবাদ, পৃ. ১১৩)
•• সকাল-সন্ধ্যার দু‘আ : ১ বার)
اللهم إني أسألك العفو والعافية في الدنيا والآخرة، اللهم إني أسألك العفو والعافية في ديني ودنياي، وأهلي ومالي، اللهم استر عوراتي وآمن روعاتي، اللهم احفظني من بين يدي ومن خلفي، وعن يميني وعن شمالي ومن فوقي، وأعوذ بعظمتك أن أُغتال من تحتي
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা, ইন্নী আস্আলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল ‘আ-ফিয়্যাতা ফিদ্ দুন্ইয়া- ওয়াল আ-খিরাহ। আল্লাহুম্মা, ইন্নী আস্আলুকাল ‘আফ্ওয়া ওয়াল ‘আ-ফিয়্যাতা ফী দীনী ওয়া দুন্ইয়াই-য়া, ওয়া আহলী ওয়া মালী। আল্লা-হুম্মাস- তুর ‘আউরা-তী ওয়া আ-মিন রাউ‘আ-তী। আল্লা-হুম্মাহ্ ফাযনী মিম বাইনি ইয়াদাইয়্যা ওয়া মিন খালফী, ওয়া ‘আন ইয়ামীনী ওয়া ‘আন শিমালী, ওয়া মিন ফাউক্বী। ওয়া আ‘ঊযু বি‘আযামাতিকা আন উগতা-লা মিন তাহতী।
অর্থঃ “হে আল্লাহ, আমি আপনার নিকট চাই ক্ষমা ও সার্বিক সুস্থতা- নিরাপত্তা দুনিয়াতে এবং আখেরাতে। হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে চাই ক্ষমা ও সার্বিক সুস্থতা-নিরাপত্তা আমার দ্বীনের মধ্যে, আমার দুনিয়াবী বিষয়ের মধ্যে, আমার পরিবার পরিজনের মধ্যে ও আমার সম্পদের মধ্যে। হে আল্লাহ, আমার দোষত্রুটিগুলি গোপন করুন এবং আমার ভয়ভীতিকে নিরাপত্তা দান করুন। হে আল্লাহ, আপনি আমাকে হেফাযত করুন আমার সামনে থেকে, আমার পিছন থেকে, আমার ডান থেকে, আমার বাম থেকে, আমার উপর থেকে এবং আমি আপনার মহত্তেবর আশ্রয় গ্রহণ করছি যে, আমি আমার নিম্ন দিক থেকে আক্রান্ত হব।”
(মুসনাদ আহমাদ ২/২৫, সুনানু ইবনি মাজাহ ২/১২৭৩, মুসতাদরাক হাকিম ১/৬৯৮, মাওয়ারিদুয যামআন ৭/৩৮১-৩৮৩, সহীহুত তারগীব ১/৩৪৩)
- Get link
- X
- Other Apps
Popular Posts
- Get link
- X
- Other Apps
চাঁদ রাতের গুরুত্ব ও তার গুনাগুন সম্পর্কে আলোচনা।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment